মমিন: আসসালামু আলাইকুম
রিপন: ওয়ালাই কুম আসসালাম
মমিন: আপনি কে?
রিপন: আমি রিপন।
মমিন:কোন রিপন?
রিপন: আপনার বাসার রিপন।
মমিন: আমার বাসার রিপন মানে।
ভালোবাবে বলেন।
আপনি কোথায় থাকেন?
রিপন:আপনার মাথায়।
মমিন: সুন। বাদ দে। সাজেশন লাগব?
রিপন: হ .আছে তোর কাছে?
মমিন:হ .ইংরেজি আছে
রিপন:দিস
মমিন: হোয়াইটস এপ আছে না?
রিপন:হ
মমিন:হাই হেলো দিশ।
ছবি তুইল্লা পাঠাইয়া দিবনি।
রিপন: আচ্ছা। তোর
কাছে আইসিটি আছে না?
মমিন: না।
রিপন: অহ।
মমিন: কেক কাটলি। দাওতাত দিলিনা?
রিপন: তুরে কয়লেও আইবিনা।
না কয়লেও আইবিনা। তাই বলিনায়।
মমিন: অহ। কষ্ট পাইলাম. অহ তোই
কিন্তু হোয়াইটস এপে থাকিস।(বলার
সাথে সাথে নিজের কষ্ট
টাকে ঢাকার জন্য অন্য একটি কথায়
চলে গেল।?
রিপন: আরে আরেক দিন
তোকে নিয়ে অন্য একটি কেক কাটুম
নি। (রিপন মমিনের কথা সুনে নিজেই
নিজের অপরাধ কে মনে করে ভিশন কষ্ট
পেল।
নিজের
বন্ধুকে সে ভুলে গিয়েছিল ছোট্ট
একটি খুশির সময়ের জন্য। দোস্ত
আমায় ক্ষমা করিস।
আসলে আমাকে কোথায়
কি বলতে হবে তা জানি না। এই
ভালোবাসার জগতে আমি মুর্খ।)
রিপন তার মনে মনে এই
কথা ভাবতে লাগলো। মমিন
কি তাকে ক্ষমা করবে)
মমিনের রাগ ভাং্যানোর জন্য
ভেচারা দারিয়ে দারিয়ে মশার
কামোর খেলো। কারন
মোবাইলে চার্জ ছিল না। যার
কারনে তাকে মোবাইল
চার্জে লাগিয়ে লেখতে হল। মমিন
কি তাকে খমা করবে? আপনার
কি মনে হয়?
রিপন লেখকের ছদ্মনাম নাম
হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। আসল
নাম শাহিন।
শেষের অংশ
বেইমান দিল বরা বেইমান………
(ফোন রাখতে না রাখতেই আবার
রিং বাজা শুরু করল )
রিপন: হেলো। দোস্ত বল
মোশারফ:দোস্ত একটা খারাপ খভর্।
রিপন: কি?
মোশারফ:রিমা মারা গেছে।
রিপন:কোন রিমা?
মোশারফ: রিয়াদের বোন রিমা।
রিপন: কছ কি।কি ভাবে?
মোশারফ:তা জানিনা পুলিশ
আসতেছে সুনছি। ঘটনা অন্যরকম মনে হয়।
রিপন: মনে হয়। যখন পুলিশ আসবে কিছুত
একটা হবেই।
লাশ কোথায় ছিল?
মোশারফ:বাড়ির পাশে।
রিপন:মনে হয় মাডার
মোশারফ:হিম।
তুই আয়
রিপন: আচ্ছা থাক আসতেছি।
(রিপন ফোনটা কেটেই মোশারফের
বাসার দিকে ছুটলো।)
রিপন: চল দেখতে যায়।
রিদয়:চল।
রিপন:সিফাত রে একটা কল দে মোশারফ
মোশারফ:আচ্ছা দিতেছি।
(রিং বেজেই জাচ্ছে বেজেই
জাচ্ছে অপর পাশ থেকে কল রিসিভ
করল সিফাত কল ধরার
সাথে সাথে সিফাতের বউয়ের কন্ঠ
সুনা যাচ্ছে। বলছে কে ফোন
করেছে? সিফাত বল্ল মোশারফ )
মোশারফ:হ্যালো
সিফাত: ……………(…………… মানে সিফাত
তার বউয়ের সাথে উপরের কথা গুলু
বলচ্ছে)
মোশারফ:হ্যালো
সিফাত: কি? বল সুনতেছি।
মোশারফ: রিমা ত
মারা গেছে .জানো না?
সিফাত: কোন রিমা?
মোশারফ:রিয়াদের বোন রিমা। গত
মাসে যে রিয়াদ বাংলা বাজার
থেকে আমাদের
এখানে বাসা ভাড়া নিল। সেই
ছেলেটার বোন রিমা।
সিফাত: ও হ্যা। আমি আসতেছি।
মোশারফ:ঠিক আছে।
রিদয়: হাহাহা তুই মনে করছ
কি সিফাতে আসবে।
মোশারফ:হাহাহা মনে হয় না।
রিপন: এই টা হাসির সময় না।
চল আমরা এগিয়ে যায়।
(মোশারফ ও রিদয়
মাথা নারিয়ে হ্যা বল্ল।)
রিপন: প্রায় ১০ মিনিট হয়ে গেল
আসতেছে না।
রিদয়: আসতেছে।
(বেইমান দিল বরা বেইমান?)
রিপন:হ্যালো
নিলয়: আমাকে আর সাদিন
কে রেখে কয় গেছ তুমি?
রিপন:আমরা বিল্লাল কাকার
দোকানের সামনে।
আস
নিলয়: আচ্ছা ঠিক আছে।
সিফাত: তুমরা মনে হয়
ভাবছো আমি আসব না .
দেখছ আসছি। তাও আবার ৫ মিনিটে।
(মোট ১৫ মিনিট পর এসেছিল?)
রিদয়:হয়ছে। আর নয় পাচ মিনিট
অপেক্ষা করো।
রিপনের বন্ধুরা আসতেছে।
নিলয়:এখানে কি কর আমাদের রেখে?
রিপন:রিয়াদের বোন
রিমা মারা গেছে।
তাই দেখতে যাচ্ছি।
সাদিন:রিয়াদ কোথায়?
রিপন: ফোন অফ .জানি না।
ভেচারা কোথায় বসে কাধছে।
চল যায়।
(সবাই রিয়াদ দের বাসায় রিমার লাশ
দেখতে গেল।)
সাদিন: রবিন এখানে কাধছে কেন?
রিদয়: রায়হান ও রিমার মধ্যে সম্পর্ক
ছিল।
(রায়হান ও রিমার সম্পর্ক দুই পক্ষের কেও
রাজি ছিল না।)
সিফাত:দেখা শেষ চল যায়।
মোশারফ: এত তারাতারি কেন।
রিপন: চল বাড়ি চলে যায়
(রাতের দিকে পুলিশ এসে রিমার লাশ
পোস্টমর্টেম করার জন্য নিয়ে যায়। রিপন
রিয়াদকে খুজার চেষ্টা করে ছিল
কিন্তু পায়নি।)
(সকাল নয়টা. চায়ের
দোকানে সকলে উপস্থিত )
রিপন: দোস্ত কালকের ঘটনা টা। এখন ও
আমার বিসসাস হচ্ছে না।
রবিন: আমার কাছেও না। কাল ত
আমি ছিলাম না।কিন্তু সুনেই আমার
অদ্ভুত লাগছে।)
নিলয়: সাদিন কয়টা বাজে?
সাদিন:৯:১৫
মোশারফ:চল এই দিক দিয়ে হেটে আসি
।(কবর দেওয়ার পর. থেকে১ দিন পর্।রাত ১০
টা)
(মোশারফ রাস্তা দিয়ে গান
গায়তে গায়তে যাচ্ছে। হঠাৎ পিছন
দিক দিয়ে নুপুরের সব্দ
আসছে তা সুনে মোশারফ
দারিয়ে পরে।)
পিছন দিকে ফিরে দেখে কেও নেয়.
সে আবার হাটা শুরু করল। আবার পিছন
থেকে নুপুরের শব্দ আসছে। মোশারফ
ভয়ে ভয়ে পিছন দিকে ফিরে চায়ল।
কিন্তু কিছুই দেখতে পেল না। মোশারফ
সামনে ফিরে হাটতে লাগল হটাৎ
একটি মেয়ের কাধার সব্দ বেসে আসছে।
তার মনে হচ্ছে তার
সামনে দারিয়ে কাধছে।
কিন্তু দেখা যাচ্ছে না। মোশারফ প্রায়
দউরাবে অয় সময় দেখতে পেল।
তাজা রক্ত তার হাতে পরছে। আর
সামনে রিমা কাধছে।
এই সব দেখে মোশারফ আর
হুশে থাকতে পারল না অজ্ঞান
হয়ে গেল। সকালে সবাই মোশারফের
বাসায় হাজির কি হয়ে ছিল কাল
রাতে অর সাথে?
মোশারফ কিছুটা সুস্ত হওয়ার পর সব কিছু
খুলে বল্ল।
সবাই সুনে ভয় পেয়ে গেল।
(সকাল ১০.রিতি মত সবাই চায়ের
দোকানে)
রিপন: তোর শরির এখন কেমন?
মোশারফ:মোটামুটি ভালো।
সিফাত: ভুত দেখতে ইয়া বড় ঠিক
না মোশারফ
রিদয়: হাহাহহা
নিলয়: এখানে হাসার কি হল।
রিপন: রিমা কি তোর
সামনে সত্যি দারিয়ে ছিল ?
মোশারফ:হুম।বিসসাস না হলে আর কিছু
করার নায়। যখন তোর সাথে ঘটবে তখন
ভালো হবে।
রিপন: রাখ করস কেন?
সাদিন: হিহিহি।
(আড্ডা থেকে রিয়াদ তার বাসার
দিকে রওনা দিল .কেও থামতে বল্ল না।
বাকরুদ্ধ ভাবে তাকিয়েই থাকল। সেই
জানে নিজের বোন হারানোর ব্যথা)
(বিকাল গরিয়ে সন্ধ্যা হল। রায়হানের
সাথে রিপনের দেখা।)
রিপন: কই যায়তেছ?
রায়হান:বাসাই
(রায়হানের হাতে বাজারের ব্যাগ. আর
কিছু না বলে চলে গেল রায়হান)
) (কবর দেওয়ার ২য়়. দিন রাত ৯টা সিফাত
অফিস শেষে বাড়ি ফেরার
পথে রিমার কথা মনে পরেই ভয়
পেতে লাগল। ভয় কেন
পাবে না মোশারফের
যে অবস্তা হয়েছিল
তা দেখে কে না ভয় পাবে।
সিফাত ভয়ে মোবাইলের সাউন্ড
বারিয়ে গান বাজাতে সুরু করল। রিমার
কবরের কাছে এসে মাটির নিছ
থেকে রিমার ভয়ানক আরথনাত
সুনতে পেল। সিফাত
তা সুন্তে পেয়ে হাটার
গতি বারিয়ে দিল.সে বুজতে পেরেছিল
তার সাথে কি ঘটতে চলেছে।
সে কয়েক কদম হাটার পর দেখতে পেল
রিমার লাশ তার সামনে
পরে আছে। সিফাত দেরি না করে দর
দিতে চেস্টা করল .কিন্তু ভয়ে সেখান
থেকে আর নর্তে পার্ছেনা।
রিমার লাশ সুয়া থেকে বসতে সুরু করল
কিন্তু সিফাত নর্তে পারছে না। রিমার
লাশ সিফাত কে ধরার জন্য
আসছে সিফাত তার সর্ব শক্তি দিয়ে দর
দিল আর কিছু দুর যেয়ে গাছের
সাথে বারি খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেল।
সকালে লোকজন সিফাতের বাসায়
জানতে আসল।সিফাত সব কিছু
খুলে বল্ল .কলেজ পাড়ার মানুশ
আতঙ্কে পরে গেল। এর পর দুই এক গ্রাম
এমনেতেই জেনে গেল এই গ্রাম সম্পর্কে)
(সকাল ১০ .সিফাতের ঘটনা টি সুনে দুই
তিন গ্রাম থেকে মানুষ
এসে দেখে যাচ্ছে। আজকে সবাই
ধানের খুলাই আড্ডা জমাল।) মোশারফ
সিফাতের যে অবস্তা মনে হয় না ১
সপ্তাহ আগে আসবে। রিদয়: আসত এখন আর
আসবে না। নতুন
একটি বাহানা পেয়েছে বাড়িতে থাকার
জন্য। মোশারফ:হুম।( এখান
থেকে ঊঠে গেল রিপন
সোজা রিয়াদের বাসায় .রিপন
দেখতে পেল রিয়াদ তার ছোট বনের
ছবি দেখছে আর টপ টপ করে চোখের
পানি পরছে। রিপনের আর সাহস হল
না ঘড়ে ডুকতে)
(৩ দিন পর.রাত ১০ টা
রায়হানের হাতে হাত করা)
পুলিশ ইনেসপেক্টর:আপনাকে অনেক
ধন্যবাদ।
আচ্ছা আপনি কিভাবে ভুজলেন
যে রিমা মরে নি?
রিপন: আসলে আমি যখন রিমার লাশ
দেখতে গেলাম তখন লক্ষ করলাম। রিমার
হাতে কাটা চিহ্ন টি নেয়। তখন
চিনতা করলাম এই মেয়ে রিমা না। অন্য
কেও। তখন আরও চিন্তা করলাম। এই
মেয়ে রিমা না হলে রিমা কোথায়।
তখন আমার মাথায় এই বিষয়
নিয়ে খেলছিল। তখন ভাবলাম
রিমাকে রাইহান ত
লোকিয়ে রাখেনি। আর এই
মেয়েকে প্লাস্টিক চার্জার করে হুবহুব
রিমার মত বানায় নি ত।তাই
পরিক্ষা করার জন্য আমাকে অনেক কাজ
করতে হয়েছিল।
রিমা যে মারা গেছে তা প্রমান
করতে রাইহান রিমার ভুত
শেজে তাকে গুরতে হয়েছিল।
যাতে সবাই
জানতে পারে রিমা সত্যিয়
মারা গেছে।
পুলিশ ইনেসপেক্টর: তাহলে পোস্টমর্টেম
এ কোন কিছু না ধরা পরার কারন।
রিপন: তা আপনি রাইহান কেই
জিজ্ঞেস করেন।
রাইহান: ডাক্তার কে ঘুষ
দেওয়া হয়েছিল।
তারপ্র আপনারায় ত রায়হানের নাম্বার
ট্রেস করলেন এবং রিমার
সাথে কথা বলার সময় ধরে ফেললেন।
(অবশেষে গ্রামে আর আতঙ্ক রইল না।)
রিপন: ওয়ালাই কুম আসসালাম
মমিন: আপনি কে?
রিপন: আমি রিপন।
মমিন:কোন রিপন?
রিপন: আপনার বাসার রিপন।
মমিন: আমার বাসার রিপন মানে।
ভালোবাবে বলেন।
আপনি কোথায় থাকেন?
রিপন:আপনার মাথায়।
মমিন: সুন। বাদ দে। সাজেশন লাগব?
রিপন: হ .আছে তোর কাছে?
মমিন:হ .ইংরেজি আছে
রিপন:দিস
মমিন: হোয়াইটস এপ আছে না?
রিপন:হ
মমিন:হাই হেলো দিশ।
ছবি তুইল্লা পাঠাইয়া দিবনি।
রিপন: আচ্ছা। তোর
কাছে আইসিটি আছে না?
মমিন: না।
রিপন: অহ।
মমিন: কেক কাটলি। দাওতাত দিলিনা?
রিপন: তুরে কয়লেও আইবিনা।
না কয়লেও আইবিনা। তাই বলিনায়।
মমিন: অহ। কষ্ট পাইলাম. অহ তোই
কিন্তু হোয়াইটস এপে থাকিস।(বলার
সাথে সাথে নিজের কষ্ট
টাকে ঢাকার জন্য অন্য একটি কথায়
চলে গেল।?
রিপন: আরে আরেক দিন
তোকে নিয়ে অন্য একটি কেক কাটুম
নি। (রিপন মমিনের কথা সুনে নিজেই
নিজের অপরাধ কে মনে করে ভিশন কষ্ট
পেল।
নিজের
বন্ধুকে সে ভুলে গিয়েছিল ছোট্ট
একটি খুশির সময়ের জন্য। দোস্ত
আমায় ক্ষমা করিস।
আসলে আমাকে কোথায়
কি বলতে হবে তা জানি না। এই
ভালোবাসার জগতে আমি মুর্খ।)
রিপন তার মনে মনে এই
কথা ভাবতে লাগলো। মমিন
কি তাকে ক্ষমা করবে)
মমিনের রাগ ভাং্যানোর জন্য
ভেচারা দারিয়ে দারিয়ে মশার
কামোর খেলো। কারন
মোবাইলে চার্জ ছিল না। যার
কারনে তাকে মোবাইল
চার্জে লাগিয়ে লেখতে হল। মমিন
কি তাকে খমা করবে? আপনার
কি মনে হয়?
রিপন লেখকের ছদ্মনাম নাম
হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। আসল
নাম শাহিন।
শেষের অংশ
বেইমান দিল বরা বেইমান………
(ফোন রাখতে না রাখতেই আবার
রিং বাজা শুরু করল )
রিপন: হেলো। দোস্ত বল
মোশারফ:দোস্ত একটা খারাপ খভর্।
রিপন: কি?
মোশারফ:রিমা মারা গেছে।
রিপন:কোন রিমা?
মোশারফ: রিয়াদের বোন রিমা।
রিপন: কছ কি।কি ভাবে?
মোশারফ:তা জানিনা পুলিশ
আসতেছে সুনছি। ঘটনা অন্যরকম মনে হয়।
রিপন: মনে হয়। যখন পুলিশ আসবে কিছুত
একটা হবেই।
লাশ কোথায় ছিল?
মোশারফ:বাড়ির পাশে।
রিপন:মনে হয় মাডার
মোশারফ:হিম।
তুই আয়
রিপন: আচ্ছা থাক আসতেছি।
(রিপন ফোনটা কেটেই মোশারফের
বাসার দিকে ছুটলো।)
রিপন: চল দেখতে যায়।
রিদয়:চল।
রিপন:সিফাত রে একটা কল দে মোশারফ
মোশারফ:আচ্ছা দিতেছি।
(রিং বেজেই জাচ্ছে বেজেই
জাচ্ছে অপর পাশ থেকে কল রিসিভ
করল সিফাত কল ধরার
সাথে সাথে সিফাতের বউয়ের কন্ঠ
সুনা যাচ্ছে। বলছে কে ফোন
করেছে? সিফাত বল্ল মোশারফ )
মোশারফ:হ্যালো
সিফাত: ……………(…………… মানে সিফাত
তার বউয়ের সাথে উপরের কথা গুলু
বলচ্ছে)
মোশারফ:হ্যালো
সিফাত: কি? বল সুনতেছি।
মোশারফ: রিমা ত
মারা গেছে .জানো না?
সিফাত: কোন রিমা?
মোশারফ:রিয়াদের বোন রিমা। গত
মাসে যে রিয়াদ বাংলা বাজার
থেকে আমাদের
এখানে বাসা ভাড়া নিল। সেই
ছেলেটার বোন রিমা।
সিফাত: ও হ্যা। আমি আসতেছি।
মোশারফ:ঠিক আছে।
রিদয়: হাহাহা তুই মনে করছ
কি সিফাতে আসবে।
মোশারফ:হাহাহা মনে হয় না।
রিপন: এই টা হাসির সময় না।
চল আমরা এগিয়ে যায়।
(মোশারফ ও রিদয়
মাথা নারিয়ে হ্যা বল্ল।)
রিপন: প্রায় ১০ মিনিট হয়ে গেল
আসতেছে না।
রিদয়: আসতেছে।
(বেইমান দিল বরা বেইমান?)
রিপন:হ্যালো
নিলয়: আমাকে আর সাদিন
কে রেখে কয় গেছ তুমি?
রিপন:আমরা বিল্লাল কাকার
দোকানের সামনে।
আস
নিলয়: আচ্ছা ঠিক আছে।
সিফাত: তুমরা মনে হয়
ভাবছো আমি আসব না .
দেখছ আসছি। তাও আবার ৫ মিনিটে।
(মোট ১৫ মিনিট পর এসেছিল?)
রিদয়:হয়ছে। আর নয় পাচ মিনিট
অপেক্ষা করো।
রিপনের বন্ধুরা আসতেছে।
নিলয়:এখানে কি কর আমাদের রেখে?
রিপন:রিয়াদের বোন
রিমা মারা গেছে।
তাই দেখতে যাচ্ছি।
সাদিন:রিয়াদ কোথায়?
রিপন: ফোন অফ .জানি না।
ভেচারা কোথায় বসে কাধছে।
চল যায়।
(সবাই রিয়াদ দের বাসায় রিমার লাশ
দেখতে গেল।)
সাদিন: রবিন এখানে কাধছে কেন?
রিদয়: রায়হান ও রিমার মধ্যে সম্পর্ক
ছিল।
(রায়হান ও রিমার সম্পর্ক দুই পক্ষের কেও
রাজি ছিল না।)
সিফাত:দেখা শেষ চল যায়।
মোশারফ: এত তারাতারি কেন।
রিপন: চল বাড়ি চলে যায়
(রাতের দিকে পুলিশ এসে রিমার লাশ
পোস্টমর্টেম করার জন্য নিয়ে যায়। রিপন
রিয়াদকে খুজার চেষ্টা করে ছিল
কিন্তু পায়নি।)
(সকাল নয়টা. চায়ের
দোকানে সকলে উপস্থিত )
রিপন: দোস্ত কালকের ঘটনা টা। এখন ও
আমার বিসসাস হচ্ছে না।
রবিন: আমার কাছেও না। কাল ত
আমি ছিলাম না।কিন্তু সুনেই আমার
অদ্ভুত লাগছে।)
নিলয়: সাদিন কয়টা বাজে?
সাদিন:৯:১৫
মোশারফ:চল এই দিক দিয়ে হেটে আসি
।(কবর দেওয়ার পর. থেকে১ দিন পর্।রাত ১০
টা)
(মোশারফ রাস্তা দিয়ে গান
গায়তে গায়তে যাচ্ছে। হঠাৎ পিছন
দিক দিয়ে নুপুরের সব্দ
আসছে তা সুনে মোশারফ
দারিয়ে পরে।)
পিছন দিকে ফিরে দেখে কেও নেয়.
সে আবার হাটা শুরু করল। আবার পিছন
থেকে নুপুরের শব্দ আসছে। মোশারফ
ভয়ে ভয়ে পিছন দিকে ফিরে চায়ল।
কিন্তু কিছুই দেখতে পেল না। মোশারফ
সামনে ফিরে হাটতে লাগল হটাৎ
একটি মেয়ের কাধার সব্দ বেসে আসছে।
তার মনে হচ্ছে তার
সামনে দারিয়ে কাধছে।
কিন্তু দেখা যাচ্ছে না। মোশারফ প্রায়
দউরাবে অয় সময় দেখতে পেল।
তাজা রক্ত তার হাতে পরছে। আর
সামনে রিমা কাধছে।
এই সব দেখে মোশারফ আর
হুশে থাকতে পারল না অজ্ঞান
হয়ে গেল। সকালে সবাই মোশারফের
বাসায় হাজির কি হয়ে ছিল কাল
রাতে অর সাথে?
মোশারফ কিছুটা সুস্ত হওয়ার পর সব কিছু
খুলে বল্ল।
সবাই সুনে ভয় পেয়ে গেল।
(সকাল ১০.রিতি মত সবাই চায়ের
দোকানে)
রিপন: তোর শরির এখন কেমন?
মোশারফ:মোটামুটি ভালো।
সিফাত: ভুত দেখতে ইয়া বড় ঠিক
না মোশারফ
রিদয়: হাহাহহা
নিলয়: এখানে হাসার কি হল।
রিপন: রিমা কি তোর
সামনে সত্যি দারিয়ে ছিল ?
মোশারফ:হুম।বিসসাস না হলে আর কিছু
করার নায়। যখন তোর সাথে ঘটবে তখন
ভালো হবে।
রিপন: রাখ করস কেন?
সাদিন: হিহিহি।
(আড্ডা থেকে রিয়াদ তার বাসার
দিকে রওনা দিল .কেও থামতে বল্ল না।
বাকরুদ্ধ ভাবে তাকিয়েই থাকল। সেই
জানে নিজের বোন হারানোর ব্যথা)
(বিকাল গরিয়ে সন্ধ্যা হল। রায়হানের
সাথে রিপনের দেখা।)
রিপন: কই যায়তেছ?
রায়হান:বাসাই
(রায়হানের হাতে বাজারের ব্যাগ. আর
কিছু না বলে চলে গেল রায়হান)
) (কবর দেওয়ার ২য়়. দিন রাত ৯টা সিফাত
অফিস শেষে বাড়ি ফেরার
পথে রিমার কথা মনে পরেই ভয়
পেতে লাগল। ভয় কেন
পাবে না মোশারফের
যে অবস্তা হয়েছিল
তা দেখে কে না ভয় পাবে।
সিফাত ভয়ে মোবাইলের সাউন্ড
বারিয়ে গান বাজাতে সুরু করল। রিমার
কবরের কাছে এসে মাটির নিছ
থেকে রিমার ভয়ানক আরথনাত
সুনতে পেল। সিফাত
তা সুন্তে পেয়ে হাটার
গতি বারিয়ে দিল.সে বুজতে পেরেছিল
তার সাথে কি ঘটতে চলেছে।
সে কয়েক কদম হাটার পর দেখতে পেল
রিমার লাশ তার সামনে
পরে আছে। সিফাত দেরি না করে দর
দিতে চেস্টা করল .কিন্তু ভয়ে সেখান
থেকে আর নর্তে পার্ছেনা।
রিমার লাশ সুয়া থেকে বসতে সুরু করল
কিন্তু সিফাত নর্তে পারছে না। রিমার
লাশ সিফাত কে ধরার জন্য
আসছে সিফাত তার সর্ব শক্তি দিয়ে দর
দিল আর কিছু দুর যেয়ে গাছের
সাথে বারি খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেল।
সকালে লোকজন সিফাতের বাসায়
জানতে আসল।সিফাত সব কিছু
খুলে বল্ল .কলেজ পাড়ার মানুশ
আতঙ্কে পরে গেল। এর পর দুই এক গ্রাম
এমনেতেই জেনে গেল এই গ্রাম সম্পর্কে)
(সকাল ১০ .সিফাতের ঘটনা টি সুনে দুই
তিন গ্রাম থেকে মানুষ
এসে দেখে যাচ্ছে। আজকে সবাই
ধানের খুলাই আড্ডা জমাল।) মোশারফ
সিফাতের যে অবস্তা মনে হয় না ১
সপ্তাহ আগে আসবে। রিদয়: আসত এখন আর
আসবে না। নতুন
একটি বাহানা পেয়েছে বাড়িতে থাকার
জন্য। মোশারফ:হুম।( এখান
থেকে ঊঠে গেল রিপন
সোজা রিয়াদের বাসায় .রিপন
দেখতে পেল রিয়াদ তার ছোট বনের
ছবি দেখছে আর টপ টপ করে চোখের
পানি পরছে। রিপনের আর সাহস হল
না ঘড়ে ডুকতে)
(৩ দিন পর.রাত ১০ টা
রায়হানের হাতে হাত করা)
পুলিশ ইনেসপেক্টর:আপনাকে অনেক
ধন্যবাদ।
আচ্ছা আপনি কিভাবে ভুজলেন
যে রিমা মরে নি?
রিপন: আসলে আমি যখন রিমার লাশ
দেখতে গেলাম তখন লক্ষ করলাম। রিমার
হাতে কাটা চিহ্ন টি নেয়। তখন
চিনতা করলাম এই মেয়ে রিমা না। অন্য
কেও। তখন আরও চিন্তা করলাম। এই
মেয়ে রিমা না হলে রিমা কোথায়।
তখন আমার মাথায় এই বিষয়
নিয়ে খেলছিল। তখন ভাবলাম
রিমাকে রাইহান ত
লোকিয়ে রাখেনি। আর এই
মেয়েকে প্লাস্টিক চার্জার করে হুবহুব
রিমার মত বানায় নি ত।তাই
পরিক্ষা করার জন্য আমাকে অনেক কাজ
করতে হয়েছিল।
রিমা যে মারা গেছে তা প্রমান
করতে রাইহান রিমার ভুত
শেজে তাকে গুরতে হয়েছিল।
যাতে সবাই
জানতে পারে রিমা সত্যিয়
মারা গেছে।
পুলিশ ইনেসপেক্টর: তাহলে পোস্টমর্টেম
এ কোন কিছু না ধরা পরার কারন।
রিপন: তা আপনি রাইহান কেই
জিজ্ঞেস করেন।
রাইহান: ডাক্তার কে ঘুষ
দেওয়া হয়েছিল।
তারপ্র আপনারায় ত রায়হানের নাম্বার
ট্রেস করলেন এবং রিমার
সাথে কথা বলার সময় ধরে ফেললেন।
(অবশেষে গ্রামে আর আতঙ্ক রইল না।)
No comments:
Post a Comment