যে নাম শুনলে গায়ের রক্ত হিম
হয়ে আসতো, যার ভয়ে সন্ধ্যার পর
ঘরের
বাইরে যেতো না কেউ মানুষের রক্ত
পান না করে যার তৃষ্ণা মিটতো না,
জেনে নিন তার
সম্পর্কে বিস্তারিত……….
“এড জিন”
১৬ নভেম্বর,১৯৫৭।সকালবেলা হতেই
যুক্তরাষ্ট্রের উইসকিন্সনের
প্লেনফিল্ডের স্থানীয় হার্ডওয়্যার
স্টোরের মালিক বার্নিস
ওর্য়াডেনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলো না।
পুলিশকে জানানো হলো ।
ওর্য়াডেনের ছেলে জানালো শেষ
যখন গত সন্ধ্যায়
ওর্য়াডেনকে দেখা গিয়েছিল তখন
কর্মচারী জিন ষ্টোরে ছিল।
স্বভাবতই জিনের দিকে সন্দেহের তীর
তাক করা হলো।
জিন প্লেনফিল্ডের স্থানীয় লোক।
পুরো নাম এডওর্য়াড থিওডোর জিন
(এড জিন)।অনেক দিন ধরে এই
স্টোরে কাজ করছে।এডের
মা মারা যাওয়ার পর
থেকে লোকটি একা একা থাকে।
সাধারণত কারো সাথে মিশে না।
বেশি কথাও বলে না।পুলিশ এডের
বাড়িতে তল্লাশি চালাল।
যা মিললো তা রীতিমত
গায়ে কাঁটা দেয়ার মত।ওর্য়াডেনের
লাশ উল্টো করে ঝুলানো ছিল।লাশের
মাথাছিল না।
চামড়া ছুলে ফেলা হয়েছিল
যেমনটা জবাই করা হরিণকে করা হয়।
২২ক্যালিবারের রাইফেল
দিয়ে গুলি করা হয়েছিল।
মারার পর চামড়া তুলে নেয়া হয়। তার
ঘর তল্লাশি করে পুলিশ যা পেয়েছিল
তার লিস্ট এভাবে করাযেতে পারেঃ
১.চারটি নাক
২.মানুষের শরীরের সব কয়টি হাড়
এবংহাড়ের টুকরা
৩.মানুষের
চামড়া দিয়ে বানানো নয়টি মুখোশ
৪.চুলসহ দশটি মেয়ের কাটা মাথা
৫.একটি জুতার বাক্সে মেয়েদের
যোনীপথ নয়টি
৬.মানুষের চামড়ায়
মোড়ানো চেয়ারেরকয়েকটি সিট
৭.মাথার
খুলি দিয়ে বানানো কয়েকটি বাটি
৮.মেয়েদের স্তনবৃন্ত
দিয়ে বানানো বেল্ট
৯.জানালার র্পদা ঝুলানোর
স্ট্রিংয়ে একজোড়া মানুষের ঠোঁট
১0.মানুষের মুখের
চামড়া দিয়ে বানানো ল্যাম্পশেড
১১.কাগজ দিয়ে মুড়ানো ওর্য়াডেনের
কাটা মাথা
১২.মেরি হোগানের(পরবর্তী
তে চিহ্নিত করা হয়েছিল)
মাথা কাগজের ব্যাগে
১৩.কয়েকটি মাথার খুলি
এডকে গ্রেফতার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে
বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য।
ছোটবেলা থেকেই এডের
মা অগাস্টা ছেলেকে কারো সাথে মিশতে দিতো না।
এবং তাকে বুঝাতো মেয়ে মাত্রই
যৌনকর্মীদেরমত,তারা শয়তানের
অস্ত্র।
এগুলো অল্পবয়সী এডের মনে মেয়েদের
প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলে।মা ই
তার জীবনের একমাত্র নারী এবং বন্ধু
ছিল।সুতরাং মায়ের মৃত্যুর পর মানসিক
বিকারগ্রস্থ হয়ে পড়ে।সে তার লিঙ্গ
পরির্বতন করতে চাইতো ।
যার জন্যে মেয়েদের
চামড়া দিয়ে পোশাক
বানাতে চেয়েছিল
যাতে তাকে মেয়ে মনে হয়।তাই
সেরাতে এই কয়েক বছরে স্থানীয়
কবরস্থানগুলোতে কমপক্ষে ৪০বার
পরিদর্শন করে।এর মাঝে ত্রিশবার
শুধুমাত্র যেসব কবর থেকে লাশ
চুরি করবে তা চিহ্নিত করতে করা হয়।
সে শুধুমাত্র মাঝবয়সী তার মার মত
দেখতে সদ্য কবর দেয়া হয়েছে এমন
লাশ ই চুরি করত।
এবং গাড়িতে করে এনে চামড়া খুলে নিয়ে ট্যান
করত।তার বিরুদ্ধে একটি মাত্র খুনের
প্রমাণ ই পাওয়া যায়।আদালত
তাকে পাগল বলে ঘোষণা দেয়
এবং মানসিক
হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১৯৮৪
সালের ২৬জুলাই শ্বাসক্রিয়া বন্ধ
হয়ে এড মানসিক হাসপাতালে ৭৭বছর
বয়সে মারা যায়।বিখ্যাত উপন্যাস ও
মুভি ‘সাইলেন্স অব দ্যা ল্যাম্বস’এর
সিরিয়াল কিলার জেমস গুম্ব ও
উপন্যাস ‘সাইকো’এর সিরিয়াল কিলার
নরম্যান বেটস চরিত্রটি এড
জিনকে দেখেই সৃষ্টি করা হয়েছে।
আপনারা ওয়েবসাইটের গল্প পড়ে কমেন্ট করবেন।
হয়ে আসতো, যার ভয়ে সন্ধ্যার পর
ঘরের
বাইরে যেতো না কেউ মানুষের রক্ত
পান না করে যার তৃষ্ণা মিটতো না,
জেনে নিন তার
সম্পর্কে বিস্তারিত……….
“এড জিন”
১৬ নভেম্বর,১৯৫৭।সকালবেলা হতেই
যুক্তরাষ্ট্রের উইসকিন্সনের
প্লেনফিল্ডের স্থানীয় হার্ডওয়্যার
স্টোরের মালিক বার্নিস
ওর্য়াডেনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলো না।
পুলিশকে জানানো হলো ।
ওর্য়াডেনের ছেলে জানালো শেষ
যখন গত সন্ধ্যায়
ওর্য়াডেনকে দেখা গিয়েছিল তখন
কর্মচারী জিন ষ্টোরে ছিল।
স্বভাবতই জিনের দিকে সন্দেহের তীর
তাক করা হলো।
জিন প্লেনফিল্ডের স্থানীয় লোক।
পুরো নাম এডওর্য়াড থিওডোর জিন
(এড জিন)।অনেক দিন ধরে এই
স্টোরে কাজ করছে।এডের
মা মারা যাওয়ার পর
থেকে লোকটি একা একা থাকে।
সাধারণত কারো সাথে মিশে না।
বেশি কথাও বলে না।পুলিশ এডের
বাড়িতে তল্লাশি চালাল।
যা মিললো তা রীতিমত
গায়ে কাঁটা দেয়ার মত।ওর্য়াডেনের
লাশ উল্টো করে ঝুলানো ছিল।লাশের
মাথাছিল না।
চামড়া ছুলে ফেলা হয়েছিল
যেমনটা জবাই করা হরিণকে করা হয়।
২২ক্যালিবারের রাইফেল
দিয়ে গুলি করা হয়েছিল।
মারার পর চামড়া তুলে নেয়া হয়। তার
ঘর তল্লাশি করে পুলিশ যা পেয়েছিল
তার লিস্ট এভাবে করাযেতে পারেঃ
১.চারটি নাক
২.মানুষের শরীরের সব কয়টি হাড়
এবংহাড়ের টুকরা
৩.মানুষের
চামড়া দিয়ে বানানো নয়টি মুখোশ
৪.চুলসহ দশটি মেয়ের কাটা মাথা
৫.একটি জুতার বাক্সে মেয়েদের
যোনীপথ নয়টি
৬.মানুষের চামড়ায়
মোড়ানো চেয়ারেরকয়েকটি সিট
৭.মাথার
খুলি দিয়ে বানানো কয়েকটি বাটি
৮.মেয়েদের স্তনবৃন্ত
দিয়ে বানানো বেল্ট
৯.জানালার র্পদা ঝুলানোর
স্ট্রিংয়ে একজোড়া মানুষের ঠোঁট
১0.মানুষের মুখের
চামড়া দিয়ে বানানো ল্যাম্পশেড
১১.কাগজ দিয়ে মুড়ানো ওর্য়াডেনের
কাটা মাথা
১২.মেরি হোগানের(পরবর্তী
তে চিহ্নিত করা হয়েছিল)
মাথা কাগজের ব্যাগে
১৩.কয়েকটি মাথার খুলি
এডকে গ্রেফতার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে
বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য।
ছোটবেলা থেকেই এডের
মা অগাস্টা ছেলেকে কারো সাথে মিশতে দিতো না।
এবং তাকে বুঝাতো মেয়ে মাত্রই
যৌনকর্মীদেরমত,তারা শয়তানের
অস্ত্র।
এগুলো অল্পবয়সী এডের মনে মেয়েদের
প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলে।মা ই
তার জীবনের একমাত্র নারী এবং বন্ধু
ছিল।সুতরাং মায়ের মৃত্যুর পর মানসিক
বিকারগ্রস্থ হয়ে পড়ে।সে তার লিঙ্গ
পরির্বতন করতে চাইতো ।
যার জন্যে মেয়েদের
চামড়া দিয়ে পোশাক
বানাতে চেয়েছিল
যাতে তাকে মেয়ে মনে হয়।তাই
সেরাতে এই কয়েক বছরে স্থানীয়
কবরস্থানগুলোতে কমপক্ষে ৪০বার
পরিদর্শন করে।এর মাঝে ত্রিশবার
শুধুমাত্র যেসব কবর থেকে লাশ
চুরি করবে তা চিহ্নিত করতে করা হয়।
সে শুধুমাত্র মাঝবয়সী তার মার মত
দেখতে সদ্য কবর দেয়া হয়েছে এমন
লাশ ই চুরি করত।
এবং গাড়িতে করে এনে চামড়া খুলে নিয়ে ট্যান
করত।তার বিরুদ্ধে একটি মাত্র খুনের
প্রমাণ ই পাওয়া যায়।আদালত
তাকে পাগল বলে ঘোষণা দেয়
এবং মানসিক
হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১৯৮৪
সালের ২৬জুলাই শ্বাসক্রিয়া বন্ধ
হয়ে এড মানসিক হাসপাতালে ৭৭বছর
বয়সে মারা যায়।বিখ্যাত উপন্যাস ও
মুভি ‘সাইলেন্স অব দ্যা ল্যাম্বস’এর
সিরিয়াল কিলার জেমস গুম্ব ও
উপন্যাস ‘সাইকো’এর সিরিয়াল কিলার
নরম্যান বেটস চরিত্রটি এড
জিনকে দেখেই সৃষ্টি করা হয়েছে।
আপনারা ওয়েবসাইটের গল্প পড়ে কমেন্ট করবেন।
No comments:
Post a Comment