ঘটনাটি আজ হতে প্রায়
ত্রিশ বছর পূর্বের। সম্পর্কে আমার
চাচা, তার পালিত একটি লাল
রঙের বড় সাইজের ষাঁড় গরু ছিল।
তো গরুটি দিনের বেলায় মাঠে ছোট্ট
খুঁটির
সাথে লম্বা রশি দিয়ে বেঁধে রেখে তার
কাজ করেছেন। সন্ধ্যার আগে ষাঁড়
আনার জন্য মাঠে গিয়ে দেখলেন
যে ষাঁড়টি নেই। শুরু
হলো খোঁজাখুঁজি, কোন একজন বলল অমুক
লোকের জমির ফসল খাচ্ছিল
সে বেঁধে নিয়ে খোঁয়াড়ে দিয়েছে।
তার কথা মত চাচা গেলেন
খোঁয়াড়ে, দেখলেন সত্যিই। গরু
নিয়ে আসতে আসতে রাত
হয়ে গেছে এশার নামায পড়ে সবাই
ঘুমিয়ে পড়েছে।
তিনি ভাবলেন, ষাঁড়ের পেট
খালি খালি লাগছে হয়তো দুপুর
বেলায়ই
ধরে নিয়ে খোঁয়াড়ে দিয়েছিল
ঠিকমত ঘাস খেতে পারেনি । নিজের
জমিতে খেসারী কলাই
চাষ করেছিলেন চাচা।
তো নিজের জমি থেকেই
ষাঁড়কে কিছু
খেসারী লতা খাওয়াইতেছিলেন।
একটু কথা না বললেই নয় যে,
চাচা যেখানে আছেন
সেখানে কোন বাড়িঘর নেই। উত্তর
দিকে ঘন শন চালা । পশ্চিমে প্রায়
এক কিলোমিটার দূরে বসতি ।
দক্ষিণ দিকে কোন বাড়িঘর নেই
পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে । পূর্ব
দিকে চাচার বাড়ি, তবে তার
বাড়ি পাওয়ার
আগে একটি পাড়া আছে তাও
আধা কিলোমিটারের রাস্তা ।
পূর্ব উত্তর দিক তথা শন চালার
দক্ষিণ পাশের শেষ মাথায় চাচার
থেকে অনেক বেশি দূরে নয়
একটি পুরাতন কবরস্থান ছিল।
তো ষাঁড়টি কলাই গাছ খাচ্ছিল
কিছুক্ষণ পর ষাঁড়টি চাচার
কাছে এসে লেজ
দিয়ে চাচাকে বাড়ি দিচ্ছে বা আঘাত
করছে । চাচা কিছু
বুঝতে না পেরে কিছুই বলছেন না ও
করছেন না। ষাঁড়টিও
চাচাকে আঘাত কছে আর
জোড়ে জোড়ে ফোস ফোস করে বড়
বড় শ্বাস নিচ্ছে। তখন চাচা উত্তর
দিকে কেন যেন তাকালেন
তাকিয়ে দেখলেন, সাদা রঙের
এতো বিশাল দৈত্যাকারের
একটি ষাঁড় বিকট (ফোস ফোস)
আওয়াজ করে আসছে।
দেখে চাচা তার ষাঁড়ের
লেজটি কষে শক্ত করে ধরলেন আর
ষাঁড়টি তাকে নিয়ে এতো জোড়ে বাড়ির
দিকে দৌড়াল যেন
উড়ে যাচ্ছে গিয়ে রাস্তার প্রথম
পাড়ার এক
চাপা রাস্তা দিয়ে যাইতে লেজ
ছুটে চাচা একটি বাড়ির শোলার
বেড়ার সাথে ঠাস
করে গিয়ে লাগলেন আর
ষাঁড়টি সোজা চাচার
বাড়ীতে গরু বাঁধার গোড়ায়
গিয়ে দাড়াল। এদিকে সেই বাড়ির
লোকজন চাচাকে অজ্ঞান
অবস্থায়
তুলে নিয়ে পানি ঢেলে মোটামুটি সুস্থ
করে তার বাড়ীতে দিয়ে আসে ।
সেই রোগেই তিনি মারা যান।
তবে ঘটনাটি সবাইকে শেয়ার
করে গিয়েছিলেন বলে আপনাদের
শোনাতে পারলাম। যদি আশানুরূপ
লাইক কমেন্ট পাই তবে আরও
ঘটনা শেয়ার করতে পারব। যদি ভাল
লাগে তবে বলবেন কমেন্ট বক্সে ।
কোন ভাষা বুঝতে সমস্যা হয়
তবে বলবেন।
ত্রিশ বছর পূর্বের। সম্পর্কে আমার
চাচা, তার পালিত একটি লাল
রঙের বড় সাইজের ষাঁড় গরু ছিল।
তো গরুটি দিনের বেলায় মাঠে ছোট্ট
খুঁটির
সাথে লম্বা রশি দিয়ে বেঁধে রেখে তার
কাজ করেছেন। সন্ধ্যার আগে ষাঁড়
আনার জন্য মাঠে গিয়ে দেখলেন
যে ষাঁড়টি নেই। শুরু
হলো খোঁজাখুঁজি, কোন একজন বলল অমুক
লোকের জমির ফসল খাচ্ছিল
সে বেঁধে নিয়ে খোঁয়াড়ে দিয়েছে।
তার কথা মত চাচা গেলেন
খোঁয়াড়ে, দেখলেন সত্যিই। গরু
নিয়ে আসতে আসতে রাত
হয়ে গেছে এশার নামায পড়ে সবাই
ঘুমিয়ে পড়েছে।
তিনি ভাবলেন, ষাঁড়ের পেট
খালি খালি লাগছে হয়তো দুপুর
বেলায়ই
ধরে নিয়ে খোঁয়াড়ে দিয়েছিল
ঠিকমত ঘাস খেতে পারেনি । নিজের
জমিতে খেসারী কলাই
চাষ করেছিলেন চাচা।
তো নিজের জমি থেকেই
ষাঁড়কে কিছু
খেসারী লতা খাওয়াইতেছিলেন।
একটু কথা না বললেই নয় যে,
চাচা যেখানে আছেন
সেখানে কোন বাড়িঘর নেই। উত্তর
দিকে ঘন শন চালা । পশ্চিমে প্রায়
এক কিলোমিটার দূরে বসতি ।
দক্ষিণ দিকে কোন বাড়িঘর নেই
পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে । পূর্ব
দিকে চাচার বাড়ি, তবে তার
বাড়ি পাওয়ার
আগে একটি পাড়া আছে তাও
আধা কিলোমিটারের রাস্তা ।
পূর্ব উত্তর দিক তথা শন চালার
দক্ষিণ পাশের শেষ মাথায় চাচার
থেকে অনেক বেশি দূরে নয়
একটি পুরাতন কবরস্থান ছিল।
তো ষাঁড়টি কলাই গাছ খাচ্ছিল
কিছুক্ষণ পর ষাঁড়টি চাচার
কাছে এসে লেজ
দিয়ে চাচাকে বাড়ি দিচ্ছে বা আঘাত
করছে । চাচা কিছু
বুঝতে না পেরে কিছুই বলছেন না ও
করছেন না। ষাঁড়টিও
চাচাকে আঘাত কছে আর
জোড়ে জোড়ে ফোস ফোস করে বড়
বড় শ্বাস নিচ্ছে। তখন চাচা উত্তর
দিকে কেন যেন তাকালেন
তাকিয়ে দেখলেন, সাদা রঙের
এতো বিশাল দৈত্যাকারের
একটি ষাঁড় বিকট (ফোস ফোস)
আওয়াজ করে আসছে।
দেখে চাচা তার ষাঁড়ের
লেজটি কষে শক্ত করে ধরলেন আর
ষাঁড়টি তাকে নিয়ে এতো জোড়ে বাড়ির
দিকে দৌড়াল যেন
উড়ে যাচ্ছে গিয়ে রাস্তার প্রথম
পাড়ার এক
চাপা রাস্তা দিয়ে যাইতে লেজ
ছুটে চাচা একটি বাড়ির শোলার
বেড়ার সাথে ঠাস
করে গিয়ে লাগলেন আর
ষাঁড়টি সোজা চাচার
বাড়ীতে গরু বাঁধার গোড়ায়
গিয়ে দাড়াল। এদিকে সেই বাড়ির
লোকজন চাচাকে অজ্ঞান
অবস্থায়
তুলে নিয়ে পানি ঢেলে মোটামুটি সুস্থ
করে তার বাড়ীতে দিয়ে আসে ।
সেই রোগেই তিনি মারা যান।
তবে ঘটনাটি সবাইকে শেয়ার
করে গিয়েছিলেন বলে আপনাদের
শোনাতে পারলাম। যদি আশানুরূপ
লাইক কমেন্ট পাই তবে আরও
ঘটনা শেয়ার করতে পারব। যদি ভাল
লাগে তবে বলবেন কমেন্ট বক্সে ।
কোন ভাষা বুঝতে সমস্যা হয়
তবে বলবেন।
অ-সা-ধা-র-ন। কিছু বলার নেই।অনেক ভাল লাগল গল্পটা পরে ।আপনার চমৎকার পোস্ট এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। । আশা করি এইরকম পোস্ট আর পাব। সময় থাকলে আমার এই best online shopping sites
ReplyDeleteসাইটে ঘুরে আস্তে পারেন।