Saturday, April 18, 2015

Monsters On pohela boishakh.

I'm sure everone knows by now about the heinous acts of harassment committed by some monsters on Pohela Boishakh. The incident has bothered me deeply for a number of reasons, and it took me a while to gather the right words to address the walking shitbags who were responsible for these horrible acts -- something that i'm going to do right now.
1. Please explain which part of your religion allows you to even touch an unknown woman with vulgar intent, let alone harass her in public with your terrifying mob, regardless of what she has decided to wear. Does Islam not teach you to avert your gaze? Even the Prophet (pbuh) once reprimanded his cousin for constantly staring at a beautiful woman, and he didn't say a word to her, let alone subject her to harassment for it. Because decency is something that needs to be realized internally before anything else. Therefore, by what twisted logic do you hypocrites claim to be ambassadors of decency and faith while committing such a blatant violation of religious doctrine with your filthy hands?
2. A person's relationship with God is a strictly personal matter for him/her, and other people have no business there. If a woman chooses to wear a certain item of clothing, especially one that is perfectly suited to a certain occasion (because, contrary to popular moronic beliefs, religion and culture are separate things), that is entirely her decision, and if it is a sin, she shall answer for it to God. It is entirely between her and Allah, and she is most certainly not liable to answer for it to any human being.
3. A) Some idiots have been whining about how 'indecent' clothing results in a loss of moral values and encourages decadence in society. Seriously? Are you an intelligent human being, or an animal that has not yet managed to evolve past its base eat-defecate-mate-reproduce-die instincts? Is the sight of a partially exposed female body enough to make you lose all your moral sensibilities (if you had them in the first place), and make you do things that are expected only of animals in mating heat? A woman is a living person, a human being, and she is most certainly not candy or fruits or all the other inanimate things you bigoted jackasses love comparing her to.
3. B) If that is indeed the case with you, then I have some good news and some bad news. The good news is that you have no social values or morality left to lose in the first place, no matter how much 'indecency' you are exposed to, so you have one less thing to worry about. The bad news is that if mere clothes worn by a person can make you lose control of yourself, it is your own sense of decency and morals that are absent. Fix yourself first, then you can worry about fixing the society -- because, chances are YOU are what is wrong with the society.
4. Look, let's just face it -- we all know with absolute clarity that the 'choice of attire' thing is just an excuse for you to harass women. If you are a horny pervert with a taste for female flesh, there's no need to sugarcoat the situation with nice issues like 'decency'. If 'decency' or 'appropriate clothing' had been the issue, little pre-teen girls or girls in full-body burqas or old women would never have been assaulted, but their assaults are and continue to be a fairly regular thing. If you are aroused by the sight of anything that remotely resembles a woman, please do the world a favour and drop the façade of being a moral crusader. Just admit that you are an incorrigible pervert. At least it would be more honest of you. Our religion does not teach us to go around harassing women as we please either, so can you kindly not use that as an excuse as well? Thanks.
5. Regardless of what a woman wears or does not wear, it is NOT an invitation for you to come and touch her (and/or more), unless she explicitly provides verbal consent for it. Even if she is not wearing a single thread, you still don't have the right to do a thing to her unless she allows it. She is the sole owner of her own body, as much as you are the owner of your own body. How would YOU feel if an aggressive mob of men descended upon you in a public place, and started to tear off the clothes from your body while groping and biting you? How sweet would your own medicine taste then? Not nice? Oh, so now you hyenas finally know how those women felt. Is that something you want to wish upon yourself or your loved ones?
6. Furthermore, even if you are somehow absolutely sure that wearing certain clothes is a sin, who are YOU to judge the person who wears them? Are you under the impression that God retired and left you in charge of judging people and 'punishing' them as you saw fit? What gives you this authority as a mere human? By harassing her, you are not wiping away her sins or preventing her from sinning in the future. You are merely adding more sins to your own tally through such actions. Nice job, Einstein.
7. Here's a suggestion: keep it in your pants if you don't want it lying on the pavement severed from your body. Worry about your own sins before you even dare to think about those of others. Because, chances are you won't like what you realize about yourself if you dare to think hard enough.
On a much brighter note, I recently noticed a great many of my ‪#‎murids‬and ‪#‎muridettes‬ putting up a brave fight against the monstrous perpetrators of this offense and their whiny supporters. You have my utmost respect and prayers from the bottom of my heart. Fight the good fight, people. It won't save the world, perhaps, but it can save our nation's humanity. And that, boys and girls, is still worth a shot.

Friday, April 17, 2015

ভুতের গল্প - ১৮

 আমি ঢাকা নর্থ
সাওথ ইউনিভার্সিটি তে বি বি এ এর
একজন ছাত্র । বাড়ি টাঙ্গাইল এ ।
নিকুঞ্জতে থাকতাম । ২ মাস
আগে আমার কাকাতো ভাইয়ের বিয়ের
অনুষ্ঠান ছিল । তাই বিয়ের ৪ দিন আগেই
যাওয়ার প্রস্তুতি নিলাম । উত্তেজনায়
সকালেরখাবার না খেয়েই এয়ারপোর্ট
স্টেশনে গিয়ে বসে রইলাম । আমার
ট্রেন ভ্রমন ছিলছোট বেলার বদভ্যাস ।
যদিও আজ পর্যন্ত হাতে গোনা কয়েকবার
সিট পেয়েছি । তবুও খুব ভালো লাগে ।
ট্রেন ১১ টায় । সাড়ে ১১ টায় ট্রেন আসল
। যখন জয়দেবপুর স্টেশনে পউছুলাম তখন প্রচুর
ক্ষুদা লাগল । টিকেট কাটিনি তাই
বিনা দ্বিদায় ঐ ট্রেন বাদ দিয়ে এক
হোটেলে গিয়ে নিজের খেদমত
করেতে লাগলাম । ট্রেন চলে গেল । আর
ঐ খানেইছিল আমার বোকামি । আবার
বিকাল ৪ টার টড়েন ছিল কিন্তু ঐ ট্রেন
কোন এক কারনে রাত ১২ টায় এসেছিল ।
মাথাটা ছিল খুব গরম । যদিও
বাসে যেতাম কিন্তু আমার জিদ
চেপেছিল যে আমি ট্রেনেই যাবো ।
যে বগিতে উঠেছিলাম সেই
বগিতে মাত্র তিন জন মানুষ ছিল যার
মধ্যে এক জন আমার প্রায় সমবয়সী এক
নারী । । আমার ডান
এবং বামে কেউছিলনা শুধু সামনের
সিটে ছিল ঐ মেয়ে । মেয়ের পাশেও
কেউ ছিলনা । বাকি দুই জনছিল
একে বারে কোনায় ।
আমি মেয়েটাকে দেখছিলাম ।
চেহারা অনেক সুন্দর । তার
চোখজোড়া আমাকে আকর্ষন করছি্ল ।
কথা বলার লোভ
সামলাতে পারলামনা ।
জিজ্ঞাসা করলাম কাপা গলায় .....
--- আপনি কোথায় থাকেন ?
সে জবাব দিলনা । এক মনে চেয়েছিল
জানালার দিকে । আমি ভাবলাম হয়ত
মেয়েটির একাকিত্তের সুযোগ
নিয়েছি তাই চুপ করে রইলাম আর প্রশ্ন
করলামনা । অবশষে একটু পর
মেয়েটি জানালার দিকে চেয়েই
বলতে লাগল ......
আমি রাজশাহি থাকি । বেশ কিছু বছর
আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবসথায়
টাঙ্গাইল এর এক ছেলের সাথে প্রেম হয়
। খুবই ভালো দিন কাটাচ্ছিলাম । এক
রাত্রেঠিক এই টাইমে দুইজন ট্রেন এ
আসছিলাম । ও ছিল খুব সাহসী প্রকৃতির ।
ট্রেন এ সিট ছিল কিনতু ও সবসময়
সিড়িতে বসে আসতো ।ঐ দিন ও তাই
করছিল । তাও দুই হাত দিয়ে দরজার দুই
পাশধরে অনেকটা সামনের
দিকে জুলে । হঠাত দেখি ও নেই আমিও
ঝাপ দিলাম ।
এগুলো বলেই মেয়েটি কেদে ফেলল ।
আমি তো অবাক হলাম । কারন এইটূকু
কাহিনী আমি জানতেও চাইনি তবুও এই
মেয়ের বলার কারন ? মেয়েটির
দিকে ভালোভাবে খেয়াল করলাম ওর
চোখের নিচে কালো আগ
হয়তো টেনসনে এই অবস্থা ।
বঝতে পারলাম
যে মেয়েটা হয়তো আঘাত
পেয়ে কিছুটা মেন্টালি সমস্যয়
ভুগচতেছে । কিন্তু এই মেয়েকে এখন কেন
বাসার বাইরে আসতে হয় , এর
কি পরিবার নেই ।
একটু পর স্টেশনে পউছু্লাম ।
নেমে পকেটথেকে এক সিগারেট বের
করেধরালাম । ট্রেন ছাড়লো । ট্রেনের
দিকে এক দষ্টিতে তাকিয়ে রইলাম ।
আর ভাবলাম ঐ মেয়েটির কথা । খারাপ
লাগল । হঠাত পেছন থেকে এক মেয়ের
স্বর -" ভাইয়া ? " । আমি চমকে পেছন
দিকে তাকিয়ে ভূত দেখার মত ভয়
পেলাম । আরে এ তো ঐ মেয়ে !!!!!
আমি সিগারেট
টা ফেলে দিয়ে বললাম --
--আ আ আপনি ?
--- আজ আর বাসায় যাবোনা ।
--কেন ?
--- (কাপা গলায় )ঐ জায়গায় যাবো ?
যে খানে ও আছে ।
---( কিছুটা রেগে বললাম ) দেখুন
মাথা খারাপ ?
---না প্লিজ ভাইয়া । (কাদো কাদো) ওর
মৃত্যুর পর আজ পর্যন্ত ঐ জায়গায়
যাইনি ভয়ে প্লিজ আপনাকে আমার
বিশ্বস্ত মনে হয়েছে । প্লিজ...... (বলেই
কেদে ফেলল )
আমি বরাবরই একটু নরম স্বভাবের । কিছুক্ষন
ভেবে দেখলাম । তবুও রাত দেড়টা ।
বুঝতে পাছিলাম্না । শেষমেশ বল্লাম --
---আচ্ছা কই চলুন ।
মেয়েটি আমাকে স্টেশনের দকষিন
দিকে নিয়ে চল্ল । কিছুক্ষন পড় রেল
লাইন এর পথ যাবার পর অন্ধকার আচ্ছন্য
জায়গায় হাটতে লাগলাম ।
হাল্কা বাতাসছিল চারোদিকে । মেঘ
করেছিল পশ্চিমে ।
মেয়েটি কোনো কথা বলছিলনা । একটু
পর থামল । আমি বললাম--
--- কি হল ?
মেয়েটি সামনের অনধকারে হাতের
আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে বল্ল
--ঐ যে দখেন ।
আমি তো ভয়ে চুপসে গেলাম । আর
আমি ভীতু স্বভাবেরও আমারখেয়ালই
ছিলনা যে ছেলেটির মরার
স্থানে এসেছি ।
---কি ?
--- ও । আমাকে ডাকছে ।
আমি ওকে স্বান্তনা দেয়ার জন্য ওর
কধে হাত রাখলাম । আর তাতে আমার
শরীর হিম হয়ে গেল । কেননা ওর শরীর
বরফের মত ঠান্ডা ছিল । এবার আমার
কাছে সবকিছু গরবর মনে হল । কিন্তু
আশে পাশের কিছুও দখা যাচ্ছেনা ।
দোউড় দেব কোথায় ভেবে পাচ্ছিনা ।
হঠাত মেয়েটি আমাকে চিতকার
করে বলল । " কি দেখতে পাচ্ছেন
না ওকে ? "
ওর কন্ঠটা এমন শোনালো যে যেন কয়জন
মেয়ে একত্রেঐ কথাটা বলল । তখন ওর
ইশারার দিকে তাকালাম । আর
যা দখলাম তার জন্য আমি একদম
প্রস্তুতছিলামনা । কেননা ভূত
আলাদা জিনিস কিন্তু আমি দেখলাম
একছেলেকে যেটা আমি ছিলাম ।
ছেলেটি নিষ্পলক
তাকিয়ে আছে মেয়ের দিকে । এবার
মেয়ে্টি এবার অদ্ভুত
ভাবে হেসে উঠে ছেলেটির
দিকে ছুটল । এবং দুইজনেই যেন
বাতাসে মিলিয়ে গেল । আমি দোউর
দিব কিন্তু পা নড়াতে পারলামনা ।
এমনকি শরীরও । আর পারলামনা । সেন্স
হাড়ালাম ।
চোখ খুলার পর দেখলাম আমি এক রুমে ।
আমার পাশে এক ২৫-২৬ বয়সের
মহিলা বসে আছে ।
আমি জিজ্ঞাসা করলে সে বর্ননা করল
--
আমি যে জায়গায় পড়েছিলাম ওই
খানেই নাকি তার এক
ভাতিজা ট্রেনের
থেকে পড়ে গিয়ে গাছের সথে মাথায়
আঘাত পেয়ে ঐখানেই মারা যায় আর
ওইখানে নাকি গাছের ডালের
সথে ওড়না পেচিয়ে এক
মেয়ে আত্নহত্যা করেছিল ।
আমি ওছেলের
কোনো ছবি আছে নাকি জিজ্ঞাসা করলাম
। সে মোবাইলে দেখা্লো ।
ছেলেটি ঠীক আমার মতো দেখতে । ওই
বাসায় থেকে বেড়িয়েই চোখ
পড়লো সে রেল লাইনের উপড় । অদ্ভুত এক
অনুভুতি শরীর কে নাড়িয়ে দিল ।

ভুতের গল্প - ১৭

বড় কানওয়ালা সেই
প্রাণীটি
সকলে প্রথমেই আমার
আন্তরিক শুভেচ্ছা নিবেন ৷ আমি ভূত
প্রেতের
কাহিনী তেমন একটা বিশ্বাস করতাম
না যদি না আমার বাবা তার
জীবনে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা আমাদের
না বলতেন ৷আমাদের বাড়ি হবিগঞ্জ
শহরে অবস্থিত ৷
তো মূল ঘটনায় আসি ৷ সালটা সম্ভবত ১৯৮৫

আমার বাবা তখন বাস চালাতেন ৷
একবার
বাবা গাড়ি নিযে হবিগঞ্জ
থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া তে যান ৷ কোন
এক
কারনে ওনাকে গাড়ি নিয়ে হবিগঞ্জে ফিরে আসার
দরকার হল ৷ বলে রাখি হবিগঞ্জ
এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পাশাপাশি ৷
তাই
বড়জোর ২,৫০ ঘন্টা লাগে এক
জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যেতে ৷
তার
উপর তখন রাত ১২ টা বাজে৷
তবে রাতটা ছিল
পূর্ণিমার রাত ৷তো তিনি এবং গাড়ির
হেলপার
কে নিয়ে তিনি গাড়ি চালিয়ে আসছিলেন

শায়েস্তাগঞ্জ পর্যন্ত ভালভাবেই
আসছিলেন ৷
কিন্তু শায়েস্তাগঞ্জের কলিমনগর নামক
স্থানে আসা মাত্রই ঘটল ঘটনাটা ৷
তিনি সেই
জায়গায় আসার পর গাড়ির হেডলাইটের
আলোয়
দেখতে পেলেন রাস্তায়
আড়াআড়ি ভাবে মানুষের মত কিছু
একটা শুয়ে আছে ৷ তিনি বুঝতে পারলেন
জিনিসটা আসলে কি ৷ তখন তিনি তার
হেলপার কে বললেন কিছু
দেখতে পেয়েছে কিনা? হেলপার বলল
সেও
ওইটাকে দেখতে পেয়েছে ৷ তখন
তিনি হেলপারকে বললেন
কি করা যায়? হেলপার বলল গাড়ি ওটার
ওপর
দিয়ে চালিয়ে নিতে ৷
বাবা রাজি হয়ে গেলেন ৷ তখন
তিনি গাড়ির
স্পিড বাড়িয়ে দিলেন এবং কথামত ৷
শেষে তিনি যখন লুকিং গ্লাসের
দিকে তাকালেন
এবং দেখতে পেলেন সেই
প্রাণী টিকে ৷ সেটার
শরীরটা অনেকটাই মানুষের মত
তবে মুখটা লম্বাটে কুকুরের মত
এবং কানটা একেবারে কোমর পর্যন্ত
নেমে এসেছে ৷ এই প্রাণীটা গাড়ির
পেছন
পেছন দৌড়ে আসছে ৷
এটা দেখে বাবা গাড়ির
গতি বাড়িয়ে দিলেন ৷ শেষে যখন
পাইকপাড়া নামক
স্থানে এসে পৌছলেন তখন আর
সেটিকে দেখতে পেলেন না ৷ তার পর
আর
তেমন কোন
সমস্যা হয়নি শহরে এসে পৌছতে ৷
পাঠকগণ বিশ্বাস অবিশ্বাস আপনার
কাছে ৷
তবে এখনও গভীর রাতের দিকে হবিগঞ্জ
শহরের
দিকে আসার সময় একই স্থানে অনেকেই
অতিপ্রাকৃতিক বস্তু দেখতে পান
এবং প্রতি বছর
একই স্থানে একটা না একটা সড়ক
দূর্ঘটনা ঘটে ৷

ভুতের গল্প - ১৬

ঘটনাটি আজ হতে প্রায়
ত্রিশ বছর পূর্বের। সম্পর্কে আমার
চাচা, তার পালিত একটি লাল
রঙের বড় সাইজের ষাঁড় গরু ছিল।
তো গরুটি দিনের বেলায় মাঠে ছোট্ট
খুঁটির
সাথে লম্বা রশি দিয়ে বেঁধে রেখে তার
কাজ করেছেন। সন্ধ্যার আগে ষাঁড়
আনার জন্য মাঠে গিয়ে দেখলেন
যে ষাঁড়টি নেই। শুরু
হলো খোঁজাখুঁজি, কোন একজন বলল অমুক
লোকের জমির ফসল খাচ্ছিল
সে বেঁধে নিয়ে খোঁয়াড়ে দিয়েছে।
তার কথা মত চাচা গেলেন
খোঁয়াড়ে, দেখলেন সত্যিই। গরু
নিয়ে আসতে আসতে রাত
হয়ে গেছে এশার নামায পড়ে সবাই
ঘুমিয়ে পড়েছে।
তিনি ভাবলেন, ষাঁড়ের পেট
খালি খালি লাগছে হয়তো দুপুর
বেলায়ই
ধরে নিয়ে খোঁয়াড়ে দিয়েছিল
ঠিকমত ঘাস খেতে পারেনি । নিজের
জমিতে খেসারী কলাই
চাষ করেছিলেন চাচা।
তো নিজের জমি থেকেই
ষাঁড়কে কিছু
খেসারী লতা খাওয়াইতেছিলেন।
একটু কথা না বললেই নয় যে,
চাচা যেখানে আছেন
সেখানে কোন বাড়িঘর নেই। উত্তর
দিকে ঘন শন চালা । পশ্চিমে প্রায়
এক কিলোমিটার দূরে বসতি ।
দক্ষিণ দিকে কোন বাড়িঘর নেই
পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে । পূর্ব
দিকে চাচার বাড়ি, তবে তার
বাড়ি পাওয়ার
আগে একটি পাড়া আছে তাও
আধা কিলোমিটারের রাস্তা ।
পূর্ব উত্তর দিক তথা শন চালার
দক্ষিণ পাশের শেষ মাথায় চাচার
থেকে অনেক বেশি দূরে নয়
একটি পুরাতন কবরস্থান ছিল।
তো ষাঁড়টি কলাই গাছ খাচ্ছিল
কিছুক্ষণ পর ষাঁড়টি চাচার
কাছে এসে লেজ
দিয়ে চাচাকে বাড়ি দিচ্ছে বা আঘাত
করছে । চাচা কিছু
বুঝতে না পেরে কিছুই বলছেন না ও
করছেন না। ষাঁড়টিও
চাচাকে আঘাত কছে আর
জোড়ে জোড়ে ফোস ফোস করে বড়
বড় শ্বাস নিচ্ছে। তখন চাচা উত্তর
দিকে কেন যেন তাকালেন
তাকিয়ে দেখলেন, সাদা রঙের
এতো বিশাল দৈত্যাকারের
একটি ষাঁড় বিকট (ফোস ফোস)
আওয়াজ করে আসছে।
দেখে চাচা তার ষাঁড়ের
লেজটি কষে শক্ত করে ধরলেন আর
ষাঁড়টি তাকে নিয়ে এতো জোড়ে বাড়ির
দিকে দৌড়াল যেন
উড়ে যাচ্ছে গিয়ে রাস্তার প্রথম
পাড়ার এক
চাপা রাস্তা দিয়ে যাইতে লেজ
ছুটে চাচা একটি বাড়ির শোলার
বেড়ার সাথে ঠাস
করে গিয়ে লাগলেন আর
ষাঁড়টি সোজা চাচার
বাড়ীতে গরু বাঁধার গোড়ায়
গিয়ে দাড়াল। এদিকে সেই বাড়ির
লোকজন চাচাকে অজ্ঞান
অবস্থায়
তুলে নিয়ে পানি ঢেলে মোটামুটি সুস্থ
করে তার বাড়ীতে দিয়ে আসে ।
সেই রোগেই তিনি মারা যান।
তবে ঘটনাটি সবাইকে শেয়ার
করে গিয়েছিলেন বলে আপনাদের
শোনাতে পারলাম। যদি আশানুরূপ
লাইক কমেন্ট পাই তবে আরও
ঘটনা শেয়ার করতে পারব। যদি ভাল
লাগে তবে বলবেন কমেন্ট বক্সে ।
কোন ভাষা বুঝতে সমস্যা হয়
তবে বলবেন।

Brazzers এখন বাঙ্গালির বুকে বুকে।

গত কাল একটা অনলাইন শপিং সাইটে একটা টি-শারট দেইখা মেশিন আমার খারায় গেলো।  যেই কম্পানি আমি সারাজিবন গোপোনে গপনে সার্চ দিয়া দেখসি ঐ কম্পানির গেঞ্জি তাও আবার লোগো সহ? মাইরালছে।


দেইখা ভালোই লাগলো। কারন বাঙালি সবসময় আনকমন চায়। তাই আমিও কিনব চিন্তা করলাম।  আপনারাও অর্ডার দিতে পারেন => http://priyoshop.com/viewDetails.aspx?ProductID=5612      এই সাইটে।  :)

১৪ এপ্রিল ২০১৫ (শুভ নববর্ষ) এটা কি শুভ ছিলো?

আমরা কি নববর্ষ পালন করলাম? এইটা কি ছিলো? আজ থেকে মেয়েদের চখে সব পুরুষ রা কেমন যেন কালো হয়ে গেলাম।  ২-১ জন আবাল পুরুষের জন্য সব পুরুষের দুরনাম।  

বাংলাদেশ এগিয়ে চলো। আমরা আছি তোমার সাথে।

বিশ্বকাপ এ তামিম যখন ফর্মে ছিলো না তখন সবাই গালাগালি করছে....
তার মধ্যে আমি ও ছিলাম.. মিথ্যা বলুম না...
কিন্তু আজকে তামিম এর খেলা দেইখা কাইন্দা দিলাম... ..
পারলাম না আবেগ টারে কন্ট্রোল করতে... খুব গালাগালি করছি যখন অফফর্মে ছিলো.. কিন্তু আজকের খেলা দেইখা মন ভইরা গেছে... ও যদি এখন অফফর্মে ও থাকে আর কেউ না থাকলে ও আমি ওর পাশে থাকবো.... ..ইনশাল্লাহ..
আজকে তামিম এর খেলা দেখে মনে পরে গেলো তামিম সেই ব্যাক টু ব্যাক হান্ড্রেড ইংল্যান্ড এর সাথে... ...

Bangladesh V/S Pak 2015

After 16 years got the victory! Yes Bangladesh beat Pakistan by 79 runs. Congratulations everyone!!
বাংলাদেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ ভারত আজ বুঝলো যে বাংলাদেশ কি জিনিস সেই দিন কুত্তার বাচ্চা আলীমদার জন্যে না হয় সেই দিন ও ভারত কে এই ভাবে বাস দিতাম.

17.3.2015 Bangladesh V/S Pak

এশিয়া কাপে আমাদের কাঁদানোর প্রতিশোধ নিলাম ।এবার বাংলাওয়াশের পালা ।আর বাংলাওয়াশ করতে পারলেই বাংলাদেশ ৭নম্বর দল হিসাবে ভূষিত হবে ।
অনেক খুশি লাগছে আমরা জিতে গেছি।

Bangladesh Cricket 2015 BD v/s Pak One day match (Banglawash)

বাংলাদেশের ব্যাটিং শেষে সাইদ আজমল দৌড়ে তামিম এর কাছে গেলেন।
আজমল-তামিম ভাই আপনি আজ এইরকম কাজ টা করতে পারলেন তাও আবার আমারে ও ছাড়েন নাই তুলা ধুনা করতে পারলেন।
তামিম-কম কথা বল ফন্নি বেশি কথা কস ক্যারে।
আজমল-ভাই আপনি হঠাৎ করে কি এমন জিনিস খাইলেন যে এমন ধুনাই দিলেন।
তামিম-আমি ডানো খাই আর শুন অনেক দিন ধরে মানুষ আমারে পচাইতে ছিল তাই আর কি জবাব দিলাম।
আজমল-আমারে এই রকম ধুনতে পারলেন।
তামিম-ফন্নি বেশি কথা কস ক্যারে।যা বলতাছি ব্যাটিং করতে যা।।
.
অতঃপর আজমল গেল মুশফিক এর কাছে।
আজমল-ভাই তামিম ভাই না হয় পচানি খাইয়া চেতিয়া গেছে তাই এই রকম মাইর দিছে কিন্তু আপনি কেন এমন করলেন।
মুশি-আরে ফন্নি বুঝস না ক্যারে তামিম সেঞ্চুরি করার পর সবাই তারে বুম বুম বলতাছে আমারে কেউ বুম বুম বলতাছে না।আমি মানুষ ছোট হইতাম পারি তাই বলে পাওয়ার কি কম।তাই একটা তুলা ধুনা আমি ও দিলাম।
আজমল-বুঝছি বাট আমাতে এই রকম ধুনা দিতে পারলেন।
মুশি-আরে ওই টা তো হাল্কা দিলাম পরের ম্যাচ এ ডাবল দিমু এবার যা ব্যাটিং কর।
.
অতঃপর আজমল গেল ম্যাশ এর কাছে।
আজমল-বস আজ আপনি খেলেন নাই ভাবছিলাম একটা বোনাস পয়েন্ট পাইছি কিন্তু আপনার দল এই রকম একটা কাজ করতে পারল তারা কি মানুষ না(কেঁদে কেঁদে)
ম্যাশ-ওই কান্না অফ করস না ক্যারে।আমি নাই তো কি হয়েছে রুবেল আছে না আর তাসকিন তো আছেই তদের মিডিল ঠিকি উড়বে।
-ভাই ভয় দেখান ক্যারে আমাকে একটা বুদ্ধি দেন এমনি বোলিং এ অনেক লজ্জা পাইছি তাই ব্যাটিং করুম না এ জন্য একটা টিপস দেন।
ম্যাশ-কথা কম আজ তদের দলের সবার মিডিল যাবে আমি রুবেল রে বলতাছি যা খেলতে যা।
আজমল-ভাই আমারে সুসাইড দেন খাইয়া মরে যাই।
.
অতঃপর খেলা শেষে পাকি দের ১১জনের ৭জনের মিডিল উড়ে যাওয়ায় তারা হসপিটাল আছেন।।।

ভুতের গল্প - ১৫ ( => অদৃশ্য <=) শেষ গল্প।


ঘটনাটা আমার খালাতো ভাই এর কাছ
থেকে শোনা।চাকুরী সূত্রে আমার
খালু
লতিফ বাওয়ানী জুট মিলের ডেমরার
স্টপ কোয়াটার বাসায় থাকতেন।তাই
রনি ভাইয়ার (আমার খালাত ভাই )
ছেলেবেলা কেটেছে ঐ
কোয়াটারে।
ভাইয়াদ ের বাসার একটু দূরে অন্য
এক কোয়াটারের ৪ তলার বাসাটায়
বেশিদিন কোন অফিসার থাকতেন
না।
তার কারন বাসাটার
নাকি সমস্যা আছে।
সমস্যা বলতে রাতে অনেক শব্দ হত
নাকি বাসাটায় আর বাসাটায়
১টা বাথরুম আছে যেখান
থেকে সবসময় দূর্গন্ধ
আসতো এবং শতবার পরিষ্কার
করলেও বাথরুম নোংরাই থাকতো।
তো দেখা যেতো কোন অফিসার ঐ
বাসায় উঠার ৩-৪ মাসের
মধ্যে বাসা ছেড়ে দিতো।তাই বছরের
বেশিরভাগ সময় বাসাটা ফাঁকাই
পড়ে থাকতো এবং কর্তৃপক্ষ
বাসা তালা দিয়ে রাখতো।
এই বাসা নিয়ে রনি ভাইয়া ও
কোয়াটারের অন্য বড় ভাইদের
জল্পনা কল্পনার শেষ ছিলো না,তাই
তারা সবাই মিলে ঠিক করলো একদিন
যাবে ঐ বাসার ভিতরে কিছু
আছে কিনা তাই দেখতে।
সবাই মিলে যেদিন ঐ বাসায়
যাবে বলে ঠিক করলো সেদিন কোন
১টা সমস্যার
কারণে রনি ভাইয়া যেতে পারলো না
রনি ভাইয়াকে রেখেই যাওয়া স্থির
হলো।
মোট ৬জন যাবে ঠিক হলো।যেহেতু
বাসাটা সবসময়
তালা মারা থাকে আর
বড়োরা জানতে পারলে রাগারাগি
সবার চোখ এড়িয়ে রাত ১২টার
যাবে ঠিক হলো।
সাথে লাঠি ছাড়া আর
কিছুই নেওয়া যাবে না আর
ওখানে যা-
ই ঘটুক না কেন চিৎকার
করা যাবে না এই
শর্তে যারা রাজি ছিলো তাদের
নিয়ে রাত ১২-৩০টায় ঐ বাসার
নিচে জড়ো হলো তারা।
হিমেল আর রুবেল ভাই থাকবে সবার
সামনে আর বাকীরা পিছনে।
সিঁড়ি দিয়ে উঠে ৪তলায়
পৌছে গেলো সবাই।জং ধরা দরজার
কড়াটা খুলতে বেশিক্ষণ
লাগলো না তাদের।তারপর
নিঃশব্দে ভিতরে ঢুকলো একে একে সব
বাসাটায় মোট ৪টা রুম
আর ১টাই মাত্র
বারান্দা যাকে করিডরও বলা যায়
কারণ বাসার সব গুলো রুম
থেকে বারান্দায় যাওয়ার
দরজা রয়েছে।যে রুমটায় ঐ আলোচিত
বাথরুমটি ছিলো সে রুমটা ছিলো সর্বশ
তো সবাই মিলে একে একে সব রুম
সার্চ করলো কিন্তু কোথাও কিছু
দেখতে পেলো না বা অলৌকিক কিছু
ঘটলোও না।সবাই মোটামুটি সতর্ক
ছিলো কিছু ঘটবে এই আশায়।কিছুই
যখন ঘটলো না তখন তারা আর সময়
নষ্ট না করে চলে যাবে ঠিক
করলো তখনি বেশ জোরে সবশেষের
রুমের জানালার কাঁচ ভেঙ্গে পরার
শব্দ শোনা গেলো।ভাইয়ারা সবাই
মোটামুটি ভয় পেলেন কারণ
তারা মাত্রই ঐরুম সার্চ
করে এসেছেন এবং কিছুই
ছিলো না ঘরে।সবাই
তাড়াতাড়ি বাসা থেকে বের হওয়ার
জন্য মূল দরজায়
আসলো তখনি সশব্দে সবশেষের রুমের
দরজাটা বন্ধ হয়ে গেলো।
ভাইয়ারা আর
দেরি না করে বাসা থেকে বের
হয়ে গেলেন।
কিভাবে জানলার কাঁচ ভাঙলো আর
কিভাবে দরজা বন্ধ
হলো তা নিয়ে কেউ আর
গবেষনা করলেন না।
রনি ভাইয়া যখন শুনলো এই
ঘটনা তখন সে ঐ বাসায়
যাবে বলে ঠিক করলো।পূর্বের ঘটনার
কারণে প্রথমে কেউ-ই
যেতে রাজি হচ্ছিলো না কিন্তু
পরে ৩জন রাজি হলো যেতে।
রনি ভাইয়া আর ঐ ৩জন মিলে আগের
মতই রাত পৌনে ১টায় একদিন
ঢুকলো ঐ বাসায়।
৪জনে আবার আগের মতই সব রুম
সার্চ করে সবশেষের রুমে ঢোকার পর
রুমের মধ্যে ঠান্ডা বাতাস
বয়ে গেলো।
ঘরের সবগুলো জানালা ও দরজা বন্ধ
ছিলো তাহলে বাতাস আসলো কোন
রাস্তা দিয়ে?।ভয় পেলেও ৪জন কোন
কথা না বলে দরজা খুলে বারান্দায়
গেলো।
দরজাটা তখন বিকট আওয়াজ
তুলে বন্ধ হয়ে গেলো।ভাইয়ারা তখন
বারান্দা ধরে সামনের রুমের
দিকে এগোতে লাগলো।হঠাৎ ভাইয়ার

বন্ধু ভাইয়াকে ইশারা করলো কিছু
দেখতে।এই মুহুর্তে ভাইয়ারা যে রুমের
দরজার
সামনে দাড়ানো সেদিকে তাকাতে
দেখতে পেলো দরজার নবটা কোন
কারণ ছাড়াই ঘুরছে কিন্তু দরজার
ওপাশে তো কেউ নাই।।
আর
অপেক্ষা না করে বাসা থেকে বের
হয়ে গেলো তারা এবং অবশেষে তার
স্বীকার করলো কিছু একটা রয়েছে ঐ
বাসায় কারণ প্রথমে ভাইয়ারা কেউ-ই
এটা মেনে নিতে রাজি ছিলো না।।